আমি কি Ph.D. অধ্যয়নের উপযুক্ত?
বিদেশে PhD/পোস্টডক নেয়ার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, গবেষণার নতুন ধারণা তৈরি করা যেকারণে যারা নিজের থেকে কোন কিছু চিন্তা করতে পারে, নিজে নিজেই প্রজেক্ট ডেভেলপ করতে পারে, এরকম সবাইকেই বাইরের প্রফেসররা নিতে পছন্দ করে। সত্যি বলতে, এদের এতো সময় নাই যে নিজে গুতিয়ে গুতিয়ে অন্যদের কাছ থেকে কাজ করিয়ে নিবে বরং কেও কাজ করলে করুক না করলে চলে যাক, এদের সেইটা নিয়ে চিন্তা করার সময় নাই। এরা সবসময় এমন ছাত্রছাত্রী নেয় যারা কিনা নিজের গরজে কাজ করবে, নিজে থেকে আইডিয়া জেনারেট করবে এবং হঠাত কোথাও বেঁধে গেলে তারা সাহায্য করবে।
ব্যাপারটি খুবই যথাযথ, কিন্তু বাংলাদেশের সদ্য মাস্টার্স বা এমফিল পাশকৃত শিক্ষার্থীদের জন্য সর্বনেশে। প্রায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভেতরে গবেষণা মনোভাব কম দেখা যায়, আবার দেখা গেলেও সঠিক দিকনির্দেশনা পায় না নতুবা দিকনির্দেশনা পেলেও সহযোগীতা পাওয়া খুবই দূরহ....
তাই স্বপ্ন দেখার আগে নিচের বিষয়গুলির খোঁজ নিন আগেঃ
- · বিদেশের কোন প্রফেসরের ল্যাবে কোন কোন কাজ হচ্ছে
- · তার সম্প্রতি প্রকাশিত গবেষণাগুলি কি কি
- · তার সাথে আমার পড়া বিষয়ের কতটুকু মিল আছে
- · মিল থাকলে আমি কি পারবো তা শিখতে
- · শিখতে পারলে আমি কি পারবো নতুন আইডিয়া বানাতে
-
বাংলাদেশ-চীন ইয়ুথ স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হতে ক্লিক করুন এখানে
BCYSA.ORG এর নিউজ-এ আপনিও লিখতে পারেন। গণচীনে প্রবাস জীবনে আপনার অভিজ্ঞতা, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের খবরাখবর, আনন্দ-বেদনার গল্প, স্মৃতিচারণ, ভ্রমণ, অনুভূতি, বিশেষ অনুষ্ঠানের প্রতিবেদন, চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর ছবিসহ আমাদের (বাংলা অথবা ইংরেজিতে) পাঠাতে পারেন। লেখা পাঠানোর ইমেইল : news.bcysa@outlook.com।